কোভিড রিসোর্স বিভাগ

• আর্থিক বছর 18-19 -এর জন্য আয়কর রিটার্নের শেষ তারিখ মার্চ 31, 2020 থেকে জুন 30, 2020 পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে
• বিবাদ সে বিশ্বাস স্কিমের সময়সীমা 30 জুন, 2020 পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে. এছাড়াও, 30 জুন, 2020 -এর মধ্যে পেমেন্ট করা হলে অতিরিক্ত 10% অ্যামাউন্ট দিতে হবে না
• 20 মার্চ, 2020 এবং 30 জুন, 2020 -এর মধ্যে যে অ্যাডভান্সড ট্যাক্স, সেল্ফ অ্যাসেসমেন্ট ট্যাক্স, রেগুলার ট্যাক্স, টিডিএস, টিসিএস, ইকুয়ালাইজেশন লেভি, এসটিটি, সিটিটি সংক্রান্ত যে সমস্ত বিলম্বিত পেমেন্ট করা হয়েছে তাদের জন্য সুদের হার কমিয়ে মাত্র 9% করা হয়েছে
• ₹ 5 লাখ পর্যন্ত মুলতুবি থাকা আয়কর রিফান্ড আয়কর দপ্তর শীঘ্রই ফেরত দিতে চলেছে. এটি প্রায় 14 লক্ষ করদাতাদের উপকৃত করবে. এপ্রিল 15, 2020 তারিখে, কোভিড-19 মহামারীর পরিস্থিতিতে করদাতাদের সহায়তা করার জন্য সিবিডিটি এক সপ্তাহে ₹4,250 কোটি মূল্যের 10.2 লক্ষ রিফান্ড জারি করেছে
• আয়কর আইন, সম্পদ কর আইন, বেনামি সম্পদ ট্রানজ্যাকশান বিরোধী আইন, কালো টাকা আইন, এসটিটি আইন, সিটিটি আইন, ইকুয়ালাইজেশন লেভি আইন, বিবাদ সে বিশ্বাস আইনের অধীনে কোনো ডিউ ডেট যদি 20মার্চ 2020 থেকে 29জুন 2020-এর মধ্যে পড়ে যার ফলে মেয়াদ শেষ হয়ে যেতে পারে, সে ক্ষেত্রে নোটিস দেওয়া, তথ্য জানানো, বিজ্ঞপ্তি জারি, অর্ডার অ্যাপ্রুভাল, ফার্নিশিং অফ রিটার্ন, স্টেটমেন্ট, অ্যাপ্লিকেশন, রিপোর্ট বা যে কোনও ধরনের নথি দাখিল করার জন্য এই সময়সীমা বাড়িয়ে 30 জুন 2020 করা হচ্ছে. পাশাপাশি কর্তৃপক্ষ দ্বারা আইনি কার্যকলাপ এবং কর প্রদানকারীর দ্বারা সেভিংস ইনস্ট্রুমেন্টে বিনিয়োগ বা ক্যাপিটাল লাভের জন্য রোল ওভার বেনিফিটে বিনিয়োগের মতো কোনো কমপ্লায়েন্সের ক্ষেত্রেও এই সময়সীমা কার্যকর হবে
• জুন 30, 2020 পর্যন্ত আধার-প্যান লিঙ্ক করার তারিখ বাড়ানো হয়েছে
• আয়কর আইন, 1961 -এর সেকশন 80C, 80D, 80G ইত্যাদির অধীনে বিনিয়োগ/পেমেন্ট করলে 2019-20 আর্থিক বছরের জন্য 30.06.2020 তারিখ পর্যন্ত কেটে নেওয়া টাকা ফেরত পাওয়ার দাবি জানানো যেতে পারে
• 30, 2020 জুন পর্যন্ত করা যে কোনও বিনিয়োগ/নির্মাণ/ক্রয়, 2019-20 অর্থবর্ষের জন্য আয়কর আইন, 1961-এর সেকশন 54 থেকে 54GB -এর অধীনে কর ছাড়ের যোগ্য বলে বিবেচিত হবে
• মার্চ 31, 2020 সালের মধ্যে প্রয়োজনীয় অনুমোদন প্রাপ্ত এসইজেড ইউনিটগুলির জন্য, আয়কর আইনের 10AA -এর অধীনে কর ছাড়ের সুবিধা পাওয়ার জন্য এসইজেড ইউনিটগুলির কাজ শুরু করার সময় বাড়িয়ে 30 জুন, 2020 করা হয়েছে
• বিভিন্ন প্রত্যক্ষ কর এবং বেনামি আইনের অধীনে কর্তৃপক্ষের দ্বারা অর্ডার পাস করার তারিখ বা বিজ্ঞপ্তি ইস্যু করার তারিখ জুন 30, 2020 পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে
• All the assessees who have filed application for lower or nil deduction of TDS/TCS for F.Y. 2020-21 and whose applications are pending for disposal as on date and they have been issued such certificates for F.Y. 2019-20, then such certificates would be applicable till June 30, 2020 of F.Y. 2020-21 or disposal of their applications whichever is earlier.In cases where the assessees could not apply for issue of lower or nil deduction of TDS/TCS for the F.Y. 2020-21, but were having the certificates for F.Y. 2019-20, such certificates will be applicable till June 30, 2020 of F.Y. 2020-21. যদিও, তাদের নির্ধারিত পদ্ধতি অনুযায়ী যত তাড়াতাড়ি সম্ভব সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে হবে. আর্থিক বছর 2019-20 এর জন্য টিডিএস / টিসিএসের কম / শূন্য হারের জন্য বাকি থাকা আবেদনগুলির ক্ষেত্রে এও গুলিকে এপ্রিল 27, 2020 এর মধ্যে একটি সহজ পদ্ধতির মাধ্যমে আবেদনগুলির নিষ্পত্তি করার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, যাতে করদাতাদের অতিরিক্ত কর দিতে না হয় যার ফলে তাদের আর্থিক সমস্যা তৈরি হতে পারে
• ছোট করদাতাদের মূল সমস্যাগুলি দূর করতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে যে, যদি কোনও ব্যক্তি 2019-20 অর্থবর্ষের জন্য কোনও ব্যাঙ্ক বা অন্য কোনও প্রতিষ্ঠানে বৈধ 15G এবং 15H ফর্ম জমা দিয়ে থাকেন, তাহলে সেই ফর্মগুলি জুন 30, 2020 পর্যন্ত বৈধ থাকবে

• যাদের গড় বার্ষিক টার্নওভার ₹ 5 কোটির কম এবং যাদের মার্চ, এপ্রিল এবং মে 2020 -এর মধ্যে GSTR-3B দায়ের করার কথা ছিল, তারা সেটি জুন 2020 -এর মধ্যে দায়ের করতে পারবেন. কোনো সুদ, লেট ফি, এবং জরিমানা চার্জ করা হবে না
• কম্পোজিশন স্কিম নির্বাচনের তারিখ বাড়িয়ে জুন 2020-এর শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত করা হয়েছে
• মার্চ 31, 2020 শেষ হওয়া ত্রৈমাসিকের জন্য পেমেন্ট করার শেষ তারিখ এবং কম্পোজিশন ডিলার দ্বারা 2019-20 -এর জন্য রিটার্ন ফাইল করার বিস্তারিত তারিখ জুন 2020 পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে
• আর্থিক বছর 18-19 -এর জিএসটি বার্ষিক রিটার্ন দাখিল করার শেষ তারিখ, যা মার্চ 31, 2020 তারিখে জুন 2020 পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে
• সবকা বিশ্বাস স্কিমের সময়সীমা জুন 30, 2020 পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে. জুন 30, 2020 -এর মধ্যে পেমেন্ট করা হলে এই সময়সীমার জন্য কোনও সুদ চার্জ করা হবে না
• এমএসএমই-সহ প্রায় 1 লক্ষ ব্যবসায়িক সংস্থাকে সুবিধা প্রদান করার জন্য সমস্ত জিএসটি এবং কাস্টম ফেরত সম্পর্কে অবিলম্বে প্রকাশ করা হবে
• জিএসটি আইন অনুসারে 20 মার্চ 2020 থেকে 29 জুন 2020 এর মধ্যে যে সমস্ত বিজ্ঞপ্তি, অনুমোদনের অর্ডার, অনুমোদনের অর্ডার, অনুমোদন দায়ের করা, ফেরত দেওয়া, বিবৃতি, আবেদন, প্রতিবেদন, অন্য কোনও নথি ইস্যু করার কথা ছিল, তাদের জন্য সময়সীমা বাড়িয়ে 30 জুন 2020 করা হবে

• কোভিড 19 সংক্রমণের কারণে, এমসিএ "কোম্পানিস ফ্রেস স্টার্ট স্কিম, 2020" এবং "এলএলপি সেটেলমেন্ট স্কিম, 2020" নিয়ে এসেছে , যাতে কোম্পানিগুলি এবং এলএলপিগুলিকে সম্পর্কিত তথ্য সম্পর্কিত কোনও ডিফল্ট দায়ের করার জন্য, ডিফল্টের সময়সীমা ছাড়াও, এবং একটি সম্পূর্ণ অনুপালনকারী সত্তা হিসাবে একটি নতুন শুরু করার সুযোগ পাওয়া যায়
• কোনও ডকুমেন্ট, রিটার্ন, স্টেটমেন্ট ইত্যাদির ক্ষেত্রে 01 এপ্রিল, 2020 থেকে 30 সেপ্টেম্বর 2020 পর্যন্ত লেট ফাইলিং করলে তার জন্য অতিরিক্ত ফি চার্জ করা হবে না.
• বোর্ড মিটিংয়ের মধ্যে বিরতির ক্ষেত্রে ছাড়, প্রতি 120 দিনের মধ্যে বোর্ড মিটিং ডাকার যে বাধ্যতামূলক প্রয়োজন ছিল তা বাড়িয়ে 60 দিন করা হয়েছে, এই নিয়ম পরবর্তী দুটো ত্রৈমাসিকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে অর্থাৎ 30 সেপ্টেম্বর, 2020 পর্যন্ত
• সদ্য অন্তর্ভুক্ত কোম্পানিগুলিকে অন্তর্ভুক্তির 180 দিনের মধ্যে ব্যবসা শুরু করা হয়েছে বলে ঘোষণা রুজু করতে হবে. এই কমপ্লায়েন্স-এর জন্য 180 দিন অতিরিক্ত সময় অনুমোদন করা হয়েছে
• কর্পোরেট ঋণদাতাদের বিরুদ্ধে পরিশোধের প্রক্রিয়াকরণের জন্য ₹1 কোটির ডিফল্ট থ্রেশহোল্ড উত্থাপন করা হয়েছে. আগে, এটি ₹1 লক্ষ ছিল. মাননীয় FM 24 তারিখে প্রেস কনফারেন্সের সময় নির্দেশিত হয়েছে^তম মার্চ 2020 যে যদি বর্তমান পরিস্থিতি 30 এর বেশি চলে যায়^তম এপ্রিল 2020, সরকার 6 মাসের জন্য আইবিসি 2016 এর 7, 9 এবং 10 সাসপেন্ডিং বিভাগটি বিবেচনা করতে পারে যাতে ডিফল্টের বড় কারণে কোম্পানিগুলিকে ক্ষতিপূরণ কার্যক্রমে বাধ্য করা থেকে বন্ধ করা যায়
• এমসিএ অনুমতি দিয়েছে 3 মাসের জন্য ভিডিও কনফারেন্স-এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট কিছু বিষয় নিয়ে বোর্ড মিটিং করা যাবে, যেমন, বার্ষিক আর্থিক বিবৃতি, বোর্ড রিপোর্ট ইত্যাদির অনুমোদন.
• 2019-20 আর্থিক বছরের জন্য, যদি কোনও কোম্পানির স্বতন্ত্র ডিরেক্টররা ন্যূনতম প্রয়োজনীয় সংখ্যক বৈঠক করতে সক্ষম না হন, তাহলে তাকে নিয়ম লঙ্ঘন হিসাবে দেখা হবে না
• আর্থিক বছর 2020-21 এর এপ্রিল 30, 2020 এর আগে ম্যাচিওর হওয়া ডিপোজিটের 20% এর ডিআরআর তৈরির প্রয়োজনীয়তা জুন 30, 2020 পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে
• 30 এপ্রিল, 2020 এর আগে নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে বিনিয়োগ বা ডিপোজিটের ডিবেঞ্চার ম্যাচিওর করলে তার অন্তত 15% বিনিয়োগ বা জমা করার তারিখের সময়সীমা 30শে জুন 2020 পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে
• প্রতিটি কোম্পানির অন্তত একজন ডিরেক্টর অন্তত 182 দিনের জন্য ভারতে না থাকলে সেই নন-কমপ্লায়েন্সকে 2019-20 অর্থবর্ষের জন্য নন-কমপ্লায়েন্স হিসাবে বিবেচনা করা হবে না
• পূর্বতন বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী কোম্পানিগুলির বাস্তবায়ন (অডিটর-এর প্রতিবেদন) অর্ডার, 2020 আর্থিক বছর 2019-2020 এর বদলে আর্থিক বছর 2020-2021 থেকে প্রয়োগ করা হয়েছে
• DIR-3KYC/DIR-3 কেওয়াইসি-ওয়েব ফাইল না করার কারণে ডিআইএন-এর ডিআইএন ধারক 'নিষ্ক্রিয়' হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে এবং সক্রিয় ইফর্ম ফাইল না করার কারণে যাদের সম্মতির স্থিতি "সক্রিয় অনুপালক" হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে তাদের পুনরায় সম্মতি পেতে উৎসাহিত করা হয় এবং DIR-3KYC/DIR-3KYC-Web/ACTIVE ফাইল করা হয় যেহেতু এই কেসটি এপ্রিল 01, 2020 থেকে সেপ্টেম্বর 30, 2020 এর মধ্যে কোনও ফাইলিং ফি ছাড়াই হতে পারে
• কোভিড-19 এর জন্য সিএসআর ফান্ডের খরচ নিয়ে এমসিএ স্পষ্ট করে জানিয়েছে:
• o কোম্পানি আইন 2013 -এর অধীনে কোভিড-19 সাথে মোকাবিলা করার জন্য প্রধানমন্ত্রী কেয়ার ফান্ড এবং রাজ্য দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষকে দেওয়া যে কোনও অনুদান, সিএসআর ব্যয় হিসাবে দেখানো যাবে
• o এই বিষয়টি স্পষ্ট করার জন্য এমসিএ লিখিত ভাবে জানিয়েছে যে, কোভিড-19 এর জন্য মুখ্যমন্ত্রীর ত্রাণ তহবিল বা রাজ্য ত্রাণ তহবিলে কোনো অনুদান দেওয়া হলে কিংবা লকডাউন চলাকালীন কর্মচারী এবং শ্রমিকদের মাইনে বা ভাতা (সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার জন্য যা পন্থা নেওয়া হয়েছে তা-ও এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত), অস্থায়ী বা সাধারণ বা দৈনিক ভাতা অর্জনকারী শ্রমিকদের ভাতা-কে কোনও ভাবেই সিএসআর ব্যয় হিসেবে গণ্য করা হবে না.
• o তবে, কোনও অস্থায়ী / ক্যাজুয়াল কর্মী / দৈনিক ভাতার ভিত্তিতে কাজ করা শ্রমিকদের মধ্যে ভাতার পাশাপাশি যদি কোনো এক্স-গ্রাশিয়া বিতরণ করা হয়, যদি কোম্পানীর বোর্ড স্পষ্টভাবে ঘোষণা করে যে বিশেষ করে কোভিড 19 -এর বিরুদ্ধে লড়াই করার উদ্দেশ্যে ওই টাকা দেওয়া হচ্ছে, বিধিবদ্ধ অডিটর সেই খরচ সার্টিফাই করে, তাহলে সেই খরচ-কে একটি ব্যতিক্রমী ঘটনা বলে উল্লেখ করে সিএসআর ব্যয় হিসেবে গণ্য করা হবে
• কোভিড- 19 সংক্রমণের কারণে কোম্পানিগুলির সাধারণ সভায় সাধারণ এবং বিশেষ সমাধানগুলি পাস করার বিষয়ে স্পষ্টিকরণ. এই ধরনের সার্কুলারের মাধ্যমে, এমসিএ কোম্পানিগুলিকে সমস্ত তাৎক্ষণিক সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য উৎসাহিত করা হয়েছে যার জন্য সাধারণ মিটিং-এর পরিবর্তে পোস্টাল ব্যালট বা ই-ভোটিং পদ্ধতির মাধ্যমে সদস্যদের অনুমোদন নেওয়া যায়, তার জন্য একটি নির্দিষ্ট স্থানে সদস্যদের শারীরিক উপস্থিতি প্রয়োজন

• 30 জুন, 2020 পর্যন্ত 24X7 কাস্টম ক্লিয়ারেন্স
• সরকার প্রাসঙ্গিক মন্ত্রণালয়/বিভাগ/এজেন্সিতে নোডাল অফিসারদের নিযুক্ত করেছে যাতে আমদানি এবং রপ্তানি পণ্যের দ্রুত ক্লিয়ারেন্স এবং সম্পর্কিত সমস্যাগুলিকে দ্রুত সমাধান করা যায়
• নোটিস ইস্যু করার জন্য নির্ধারিত তারিখ, বিজ্ঞপ্তি, অনুমোদনের অর্ডার ইত্যাদি, কাস্টমস আইন এবং অন্যান্য সংযুক্ত আইনের অধীনে যে কোনও সময়সীমার মেয়াদ যেসব ক্ষেত্রে সমাপ্তির সময় মার্চ 20, 2020 থেকে জুন 29, 2020 এর মধ্যে সেখানে তা 30শে জুন 2020 পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে
• কৃত্রিম শ্বাস বা অন্যান্য চিকিৎসা সম্বন্ধীয় সরঞ্জাম (ভেন্টিলেটর), ফেস মাস্ক এবং সার্জিকাল মাস্ক, পার্সোনাল প্রোটেকশন ইকুইপমেন্ট (পিপিই), কোভিড-19 টেস্টের কিট উৎপাদনের জন্য তাদের ইনপুটগুলির সাথে প্রাথমিক কাস্টম শুল্ক এবং স্বাস্থ্য করের অব্যাহতি. এই প্রাথমিক কাস্টম শুল্ক ছাড় সেপ্টেম্বর 30, 2020 পর্যন্ত উপলব্ধ হবে

• সেবি এআইএফ এবং ভিসিএফ-এর রেগুলেটারি ফাইল করার তারিখ 31 মার্চ, 2020 এবং 30 এপ্রিল, 2020 থেকে দুই মাস বাড়িয়েছে, এই বর্ধিত ও নির্ধারিত তারিখ নির্ণয় করেছে সেবি (অল্টারনেটিভ ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড) রেগুলেশন্স, 2012 অনুসারে, এবং সেই মতো সার্কুলার ইস্যু করেছে
• কোভিড-19 এর কারণে এফপিআই গুলির সাথে সম্পর্কিত ডক্যুমেন্টগুলির প্রক্রিয়াকরণে অস্থায়ী শিথিলতা
• পোর্টফোলিও ম্যানেজারদের সাথে সম্পর্কিত প্রয়োজনীয়তার সম্মতিতে শিথিলতা

• সমস্ত টার্ম লোনের ক্ষেত্রে, সমস্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক, সমবায় ব্যাংক, অল-ইন্ডিয়া আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং এনবিএফসিগুলিকে মার্চ 01, 2020 এবং মে 31, 2020 এর মধ্যে থাকা সমস্ত কিস্তি পরিশোধের জন্য তিন মাসের স্থগিতাদেশ অনুমোদন করতে হবে. মেয়াদ স্থগিত থাকার সময় টার্ম লোনের বকেয়া অংশের উপর সুদ অব্যাহত থাকবে
• ক্যাশ ক্রেডিট/ওভারড্রাফটের আকারে অনুমোদিত কার্যকরী মূলধন সুবিধাগুলির ক্ষেত্রে, ঋণদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলিকে মার্চ 01, 2020 থেকে মে 31, 2020 পর্যন্ত এই জাতীয় সকল সুযোগ-সুবিধার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য সুদের পুনরুদ্ধার পিছিয়ে দেওয়ার অনুমতি দিতে হবে. এই সময়কাল সম্পূর্ণ হওয়ার পর সংগৃহীত সুদ অবিলম্বে পুনরুদ্ধার করা হবে
• সরকার ডেবিট কার্ড ট্রানজ্যাকশানের জন্য সমস্ত শুল্ক অব্যাহতি দিয়েছে. এখন ডেবিট কার্ড ধারকরা যারা যে কোনও ব্যাঙ্ক এটিএম থেকে নগদ টাকা তুলছেন তারা পরবর্তী তিন মাসের জন্য কোনও চার্জ ছাড়া বিনামূল্যে টাকা তুলতে পারেন
• এছাড়াও, যে কোনও সেভিং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের সঙ্গে ন্যূনতম ব্যালেন্সের প্রয়োজনীয়তা নেই
• বাণিজ্য লেনদেনের জন্য ডিজিটাল চার্জ কমানো হয়েছে

• সরকার নিয়োগকর্তা এবং কর্মচারীদের উভয়ের পক্ষ থেকেই ইপিএফ অবদান প্রদান করবে, অর্থাৎ 24% পরবর্তী তিন মাসের জন্য. এটি সেইসব প্রতিষ্ঠানের জন্য যাদের 100 কর্মচারী রয়েছে, যার মধ্যে 90% কর্মচারীরা প্রতি মাসে 15,000 টাকার কম বেতন পায়
• স্ট্যান্ডিং অ্যামাউন্ট বা তিন মাসের বেতন, যেটি কম হবে তার 75% অ-ফেরতযোগ্য অগ্রিম হিসেবে অনুমোদন করার জন্য ইপিএফও স্কিমের নিয়মাবলী সংশোধন করা হবে. এটি 4.8 কোটি শ্রমিকদের সুবিধা প্রদান করবে

কোভিড 19 এর কারণে লকডাউনের সময় সমাজের দুর্বল বর্গগুলি যেন ভিত্তি করে সুবিধাগুলি পেতে থাকে এবং প্রভাবিত না হয় তা নিশ্চিত করার জন্য, ₹ 1.70 লক্ষ কোটি প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ প্যাকেজ (পিএমজিকেপি) মাননীয় অর্থমন্ত্রী দ্বারা মার্চ 26, 2020 তারিখে ঘোষণা করা হয়েছিল যাতে এই ধরনের মানুষদের লকডাউনের প্রভাব থেকে রক্ষা করা যায়. পিএমজিকেপি-এর অংশ হিসাবে, সরকার মহিলা এবং দরিদ্র বয়স্ক নাগরিক এবং কৃষকদের বিনামূল্যে খাদ্যশস্য এবং নগদ পরিশোধের ঘোষণা করেছে. প্যাকেজের দ্রুত বাস্তবায়নের উপর কেন্দ্রীয় ও রাজ্য সরকারগুলি ক্রমাগত নজর রাখছে.

সুবিধাভোগীকে নিমেষে এবং দক্ষতার সাথে টাকা পাঠানোর জন্য ফিনটেক এবং ডিজিটাল প্রযুক্তি নিয়োগ করা হয়েছে. ডাইরেক্ট বেনিফিট ট্রান্সফার, অর্থাৎ যে পদ্ধতিতে টাকা সরাসরি সুবিধাভোগীর অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যায়, তার জন্য এমন পদ্ধতি নিয়োগ করা হয়েছে যা নিখুঁত ও অনেক বেশি উন্নত. এর ফলে পাঠানো টাকা নিশ্চিত ভাবে সুবিধাভোগীর অ্যাকাউন্টে জমা হয়ে যাবে অথচ এর জন্য তাঁর ব্রাঞ্চে উপস্থিত থাকার প্রয়োজন হবে না. পিএমজিকেপি-র বৈশিষ্ট্যগুলি হল নিম্নরূপ:

• স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য ইনস্যুরেন্স স্কিম সরকারী হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্যপরিষেবা কেন্দ্রে যারা কোভিড-19 এর বিরুদ্ধে লড়াই করছে
• Under PM Garib Kalyan Ann (अन्न) Yojana, the current entitlement of foodgrains will be doubled and free distribution of 1kg pulses per family for next three months
• প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনার অধীনে, 2020-21 এ দেওয়া কৃষকদের প্রথম কিস্তি 2,000 এপ্রিল 2020 এ প্রধানমন্ত্রী কিষাণ যোজনার আওতায় পরিশোধ করা হবে
• পিএম গরিব কল্যাণ যোজনার অধীনে ক্যাশ ট্রান্সফার: পরবর্তী তিন মাসের জন্য মোট 20.40 কোটি পিএমজেডিওয়াই মহিলা অ্যাকাউন্ট ধারককে প্রতি মাসে ₹500 এক্স-গ্র্যাশিয়া দেওয়া হবে
• প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনার অধীনে, গ্যাস সিলিন্ডার বিনামূল্যে, পরবর্তী তিন মাসের জন্য 8 কোটি গরীব পরিবারকে দেওয়া হবে
• বরিষ্ঠ নাগরিকদের (60 বছরের উপরে) সহায়তা করার জন্য, বিধবা এবং দিভিয়াং, আগামী তিন মাসের মধ্যে কঠিন সময়ের জন্য ₹1,000 দেওয়া হবে
• প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ যোজনার অধীনে, এমএনআরইজিএ ভাতা 20 টাকা বৃদ্ধি পাবে যা 1 এপ্রিল, 2020 থেকে কার্যকরী হবে
• স্ব-সহায়তা গোষ্ঠীগুলি (এসএইচজি গুলি): 63 লক্ষ এসএইচজিগুলির মাধ্যমে মহিলারা 6.85 কোটি গৃহস্থকে সহায়তা প্রদান করেছে. মহিলাদের এসএইচজিগুলিকে আমানত মুক্ত ঋণের সীমা 10 থেকে 20 লক্ষ টাকা পর্যন্ত বাড়ানো হয়েছে
• একটি কেন্দ্রীয় সরকারি আইনের অধীনে কল্যাণ তহবিল এবং অন্যান্য নির্মাণ কর্মীদের জন্য তৈরি করা হয়েছে যে তহবিলটি প্রায় 3.5 কোটি রেজিস্টার করা শ্রমিকদের কভার করে. অর্থনৈতিক বাধাগুলির থেকে এই সব শ্রমিকদের রক্ষা করার উদ্দেশ্যে এই তহবিলটি ব্যবহার করার জন্য রাজ্য সরকারগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে
• রাজ্য সরকারকে চিকিৎসা পরীক্ষা, স্ক্রিনিং এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সুবিধাগুলি প্রদানের জন্য এবং কোভিড- 19 মহামারী ছড়ানোর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের সাথে সাথে এই মহামারীতে আক্রান্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্যেও ডিস্ট্রিক্ট মিনারেল ফান্ডের (ডিএমএফ) অধীনে উপলব্ধ তহবিল ব্যবহার করতে বলা হবে

এপ্রিল 13, 2020 অনুযায়ী, প্রগতি নিম্নরূপ:

• 32 কোটির বেশি দরিদ্র মানুষ পিএমজিকেপি-র সহায়তায় ₹ 29,352 কোটি আর্থিক সহায়তা পেয়েছেন
• 5.29 কোটি সুবিধাভোগীকে প্রধানমন্ত্রী গরিব কল্যাণ অন্ন যোজনার অধীনে বিনামূল্যে রেশনে খাদ্য অন্ন বিতরণ করা হয়েছে
• 97.8 লক্ষ বিনামূল্যে উজালা সিলিন্ডার ডেলিভার করা হয়েছে
• ইপিএফও অ্যাকাউন্ট থেকে 510 কোটি টাকা পর্যন্ত অনলাইনে অগ্রিম তুলেছেন যা ফেরতযোগ্য নয় 2.1 লক্ষ ইপিএফও সদস্য
• পিএম-কিষাণের প্রথম কিস্তি 14,946 কোটি টাকার 7.47 কোটি কৃষককে স্থানান্তর করা হয়েছে
• 19.86 কোটি মহিলা জন ধন অ্যাকাউন্ট ধারকদের জন্য 9,930 কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে
• প্রায় 2.82 কোটি বয়স্ক ব্যক্তি, বিধবা এবং অক্ষম ব্যক্তিদের জন্য ₹1400 কোটি বিতরণ করা হয়েছে
• 2.17 কোটি টাকা বিল্ডিং এবং নির্মাণ কর্মীরা আর্থিক সহায়তা পেয়েছেন 3071 কোটি টাকা পর্যন্ত